(সাহিত্যপাঠ) এইচএসসি: আহ্বান গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

আহ্বান হচ্ছে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর অর্থাৎ এইচএসসি’র সাহিত্যপাঠের বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্প। আহ্বান গল্প থেকে বাছাইকৃত সেরা ৫টি সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর এবং অনুশীলনের জন্য আরো ৫টি সৃজনশীলসহ মোট ১০টি সৃজনশীল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

আহ্বান গল্পের সৃজনশীল

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : ‘তোর হাতের আগুন যদি পাই বাবা, বামুন-মার মতো আমিও সগ্যে যেতে পাব।
কাঙালী অস্ফুটে শুধু কহিল, যাঃ- বলতে নেই।
মা সে কথা বোধ করি শুনিতেই পাইল না, তপ্তনিঃশ্বাস ফেলিয়া বলিতে লাগিল, ছোটজাত বলে তখন কিন্তু কেউ ঘেন্না করতে পারবে না, দুঃখী বলে কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। ইস! ছেলের হাতের আগুন, রথকে যে আসতেই হবে।’

ক. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে ডিস্টিংশনসহ বিএ পাশ করেন?
খ. ভয়ে ভয়ে বলে, কেন বাবা, পয়সা কেন? -ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের মা আহ্বান গল্পের কোন চরিত্রের প্রতীক? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকের মায়ের আকুতি আহ্বান গল্পের বুড়ির সমধর্মী হলেও উভয়ের পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপট এক নয়’ — বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।

১ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯১৮ সালে ডিস্টিংশনসহ বিএ পাশ করেন।

খ. স্নেহের দানের ক্ষেত্রে একটু দমে গিয়ে বুড়ি গল্পকথককে আলোচ্য উক্তিটি করেছিল।
‘আহ্বান’ গল্পে এক বুড়ি গল্পকথককে পেয়ে নিজ পুত্রের মতো আপন করে নেয়। পরম স্নেহের টানে বুড়ি একদিন গল্পকথকের জন্য দুধ নিয়ে আসে। গল্পকথক অসহায়-গরিব বুড়ির কষ্টের কথা ভেবে দুধের দাম দিতে গেলে বুড়ি মনে খুব কষ্ট পায়। কারণ এটি বুড়ির স্নেহের দান; গল্পকথক বুঝি বুড়িকে আপন করে নিতে পারেনি। তাই এমনটা ভেবে বুড়ি ‘ভয়ে ভয়ে বলে, কেন বাবা, পয়সা কেন?’

গ. ‘আহ্বান’ গল্পের বুড়ির স্নেহশীলতার পরিচয় দাও।

ঘ. ‘আহ্বান’ গল্পের বুড়ির প্রতিবন্ধকতার স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : সেমিনার শেষ হলে— শিক্ষার্থীদের চোখেমুখে একটি অসাম্প্রাদায়িক চেতনার উজ্জ্বল প্রতিচ্ছবি লক্ষ করা যায়। তারা যেন-নতুন একটি বিশ্বাসের পাটাতনে পা রাখে। বিশেষত দুটো জিনিস খুব ভালো করেই উপলব্ধি করে এ সেমিনার থেকে।
i. সেবাই ধর্ম।
ii. গ্রাম হচ্ছে শেকড়— সুযোগ হলেই সেখানে ফিরে যেতে হবে।

ক. ‘মৌরীফুল’ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী ধরনের রচনা?
খ. ‘আমার মন হয়তো ওর ডাক এবার আর তাচ্ছিল্য করতে পারেনি’ — কার অনুভূতি এটি? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের প্রথম উপলব্ধি আহ্বান গল্পে কীভাবে প্রতিবিম্বিত হয়েছে? বিশ্লেষণ করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকটিতে বর্ণিত উপলব্ধি আহ্বান গল্পের আংশিক প্রতিনিধিত্ব করে কিংবা সম্পূর্ণ’ – তোমার মতামত দাও।

২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. ‘মৌরীফুল’ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্পগ্রন্থ।

খ. ‘আহ্বান’ গল্পে কথিত বুড়ির সাথে গল্পকথকের আত্মিক সম্পর্কের দিকটি উন্মোচিত হয়েছে। গল্পকথককে বড়ো বেশি স্নেহ করতেন বুড়ি। তার স্নেহের আবেদনকে উপেক্ষা করতে পারেননি কথকও। তাই অনেকদিন পর গ্রামে এসে বুড়ির মৃত্যুর কথা শুনে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন লেখক। বুড়ির স্নেহের টানে গ্রামে এসেছেন— কথকের এ উপলব্ধির দিকটিই প্রশ্নোক্ত উক্তিতে প্রকাশিত হয়েছে।

গ. ‘আহ্বান’ গল্পে বর্ণিত ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানবতার সেবার দিকটি ব্যাখ্যা করো।

ঘ. ‘আহ্বান’ গল্পের মূলভাব বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : মজনু সাহেব বহুদিন হলো গ্রাম ছেড়েছেন; শহরই। তাঁর বর্তমান ঠিকানা ব্যবসায়-বাণিজ্য ও সংসার নিয়ে বছরের পর বছর কাটিয়ে দিচ্ছেন সেখানে। গ্রামের কথা এতদিন। কর্মব্যস্ততার জন্য ভুলেই গিয়েছিলেন। কিছুদিন হলো তিনি। ব্যবসায়ের ভার ছেলেদের ওপর ছেড়ে দিয়ে চাপমুক্ত হয়েছেন। অবসর সময়ে প্রতিনিয়ত তার মনে পড়ছে— গ্রামের কুঁড়েঘর, ছোটো নদী, পাখির ডাক, গাছপালা আর সবুজ প্রকৃতি । একদিন স্ত্রী শেফালিকে বললেন, ‘চলো আমরা গ্রামে ফিরে যাব, বাতি জীবনটা গ্রামেই কাটিয়ে দেব।’ শহরের মায়া ত্যাগ করে। সাহেব সত্যিই নাড়ির টানে গ্রাম ফিরে এলেন।

ক. পরশু সর্দারের স্ত্রীর নাম কী?
খ. গল্পকথকের গ্রাম ছাড়ার পর বুড়িকে স্মরণ না থাকার কারণ ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের মজনু সাহেব ও আহ্বান গল্পের গল্পকথকের ভাবনাটি কীভাবে একবিন্দুতে মিলিত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘শহরে বাস করলেও অধিকাংশ মানুষের নাড়ি পোঁতা থাকে গ্রামে’— উদ্দীপক ও ‘আহ্বান’ গল্পের আলোকে মন্তব্যটির স্বপক্ষে তোমার মতামত উপস্থাপন করো।

ঘ. ‘শহরে বাস করলেও অধিকাংশ মানুষের নাড়ি পোঁতা থাকে গ্রামে’— উদ্দীপক ও ‘আহ্বান’ গল্পের আলোকে মন্তব্যটির স্বপক্ষে তোমার মতামত উপস্থাপন করো।

৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. পরশু সর্দারের স্ত্রীর নাম দিগম্বরী।

খ. গ্রাম থেকে ফিরে গল্পকথক পুনরায় কলকাতায় গিয়ে নিজ কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় বুড়ির কথা ভুলে যান। গল্পকথক গ্রামে আসার পর বুড়ি যেভাবে তাঁকে ভালোবেসে আপন করে কাছে টেনেছে, সেভাবে গল্পকথক বুড়িকে আপন ভাবতে পারেননি। তবে বুড়ির প্রতি তাঁর যে মায়া মমতা ছিল না, তাও নয়। মূলত কর্মব্যস্ততার কারণেই বুড়িকে তাঁর স্মরণে আসেনি।

গ. ‘আহ্বান’ গল্পে ফুটে ওঠা গল্পকথকের গ্রামের প্রতি আকর্ষণ বোধের দিকটি ব্যাখ্যা করো।

ঘ. ‘আহ্বান’ গল্পে নিজ গ্রামের প্রতি গল্পকথকের যে গভীর ভালোবাসা পরিলক্ষিত হয়, তার স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।

পড়ুন → গৃহ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর
পড়ুন → বিলাসী গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর
পড়ুন → আমার পথ প্রবন্ধর সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : এক দুর্ঘটনায় মালতীর স্বামী মারা যায়। নিঃসন্তান মালতীর উপার্জনের কোনো অবলম্বন ছিল না। একমাত্র ছোটো বোনের আর্থিক অবস্থাও খুব নড়বড়ে। ফলে তাকে দিনযাপন করতে হয় কখনো অনাহারে, আবার কখনো অর্ধাহারে। পরনের কাপড়ও দিনদিন মলিন হতে থাকে। এমনি একদিনে তার পাশে এসে দাঁড়ায় গ্রামের চেয়ারম্যান মালেক আনসারী। মালতীর দুর্দশা তাঁকে পীড়িত করে। আপন ভাইয়ের মতো পাশে থেকে তার দুঃখ দূর করার চেষ্টা করেন মালেক।

ক. ‘আরণ্যক’ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী জাতীয় প্রস্থ্য?
খ. বুড়ি গোপালের জন্য দুধ নিয়ে এসেছিল কেন?
গ. উদ্দীপকের সাথে আহ্বান গল্পের কোন চরিত্রের মিল। পাওয়া যায় তা বুঝিয়ে লেখো।
ঘ. ‘সাম্প্রদায়িক চেতনা কখনো মানবীয় সম্পর্কের কেউ নয়’- উদ্দীপক ও ‘আহ্বান’ গল্পের আলোকে উক্তিটির তাৎপর্য আলোচনা করো।

৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. ‘আরণ্যক’ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি উপন্যাস।

খ. গল্পকথকের খাওয়া খুঁটি গোয়ালিনীর দুধের বেশিরভাগই পানি মিশ্রিত থাকায় বুড়ি গোপালের জন্য দুধ নিয়ে এসেছিল। বুড়ি লেখক তথা গোপালকে বড়ো বেশি ভালোবাসত। তাই সে গোপালের খোজখবর নিতে আসত। গোপাল খুঁটি গোয়ালিনীর ভেজাল দুধ খাচ্ছে শুনে বুড়ি ব্যথিত হয়েছিল। তাই পাতানো মেয়ের কাছ থেকে চেয়ে দুধ নিয়ে এসেছিল গোপালের জন্য।

গ. ‘আহ্বান’ গল্পে গোপাল চরিত্রে যে মানবতা প্রকাশ পেয়েছে তার স্বরূপ ব্যাখ্যা করো।

ঘ. ‘আহ্বান’ গল্পে প্রকাশিত অসাম্প্রদায়িক মনোভঙ্গির দিকটি ব্যাখ্যা করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : অন্যান্য কথাসাহিত্যিকের সঙ্গে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পার্থক্য হলো ভাষার গঠন ও চরিত্র উপস্থাপনে। কোনো কোনো সমালোচক বিভূতিভূষণের সৃষ্ট চরিত্রগুলোকে প্রকৃতিজাত বলে মনে করেন।

ক. বুড়ি গল্পকথকের জন্য কী বুনে রেখেছিল?
খ. মৃত্যুর পূর্বে বুড়ি কেন গল্পকথকের নাম করেছিল?
গ. উদ্দীপকের বিধরণের আলোকে আহ্বান গল্পের বুড়ি চরিত্রের নিজস্বতা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘আহ্বান’ গল্পের কাঠামো নির্মাণে বিভূতিভূষণ কতটা সার্থক হয়েছেন? উদ্দীপকের বিবরণের আলোকে বিশ্লেষণ করো।

৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. বুড়ি গল্পকথকের জন্য খেজুর পাতার চাটাই বুনে রেখেছিল।

খ. ‘আহ্বান’ গল্পে গল্পকথকের প্রতি বুড়ির অপরিমেয় স্নেহ ও ভালোবাসার দিকটি প্রকাশিত হয়েছে।
গ্রামে অবস্থানকালে বুড়ি সবসময় গল্পকথকের খোজখবর নিত। তার সুবিধা-অসুবিধার খোঁজখবর রাখত। গল্পকথকের প্রতি তার সন্তানবাৎসল্য গড়ে উঠেছিল। এভাবেই গল্পকথকের সঙ্গে স্নেহ ভালোবাসার অবিচ্ছেদ্য বন্ধনে আবদ্ধ হয় বুড়ি। মৃত্যুর পূর্বে তার বারবার গল্পকথকের কথা মনে পড়ছিল। তাই সে গল্পকথকের নাম করেছিল।

গ. ‘আহ্বান’ গল্পের বুড়ির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।

ঘ. ‘আহ্বান’ গল্পের সার্থকতা বিচার করো।

অনুশীলনের জন্য আরো সৃজনশীল

সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : জাত গেলো জাত গেলো বলে
এ কী আজব কারখানা
সত্য কাজে কেউ নয় রাজি
সবই দেখি তা না না না
ব্রাহ্মণ, চণ্ডাল, চামার, মুচি
এক জলেই সব হয়গো শুচি
দেখে শুনে হয় না রুচি
যমে তো কাউকে ছাড়বে না।

ক. বুড়ি মরার সময় বারবার কার নাম উচ্চারণ করেছিল?
খ. বৃদ্ধা কেন আগে এপাড়া-ওপাড়া যাওয়া-আসা করত না?
গ. আহ্বান গল্পের কোন চিত্র উদ্দীপকে প্রতিবিম্বিত হয়েছে? ব্যক্ত করো।
ঘ. ‘আয়োজনে আপাত বৈপরীত্য থাকলেও বিশ্বাসধর্মে উদ্দীপক ও ‘আহ্বান’ গল্পটি সহযাত্রী।’ — বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ : i. ‘উৎসব মানেই আনন্দ। আনন্দের স্রোতে গা ভাসিয়ে মানুষ ছুটে চলে মাটির টানে, আর তারই প্রমাণ পাই বাংলাদেশ ঈদ উৎসবে বা শারদীয় দুর্গোৎসবে। তিলধারণের জায়গা থাকে না বাসে-ট্রেনের ভেতরে কিংবা ছাদে। সুযোগ পেলেই মানুষ ছুটে চলে চিরচেনা ছায়া সুনিবিড় শান্তির নীড়ে, লাভ করতে চায় আত্মার সম্পর্কীয়দের নিবিড় সান্নিধ্য।
ii. ছোটোবেলা থেকে একই সাথে বড়ো হয়েছে ওসমান ও অনিন্দ্য। এর মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ওসমানের বাবা-মা। ওসমানকে বুকে টেনে নেন অনিন্দ্যর মা। দুই ধর্মের দুই সন্তান বড়ো হতে থাকে এক মায়ের আদর, ভালোবাসায়।

ক. বুড়ির স্বামীর নাম কী?
খ. গল্পকথকের নিকট দুধ নিয়ে আসার ঘটনায় বুড়ি দমে গিয়েছিল কেন?
গ. উদ্দীপকের (ii) অংশে আহ্বান গল্পের যে বিশেষ দিকটির ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘স্নেহ-মমতা-ভালোবাসার কাছে জাতপাত-ধর্ম তুচ্ছ বিষয়’ – ‘আহ্বান’ গল্প ও উদ্দীপকের আলোকে মন্তব্যটির যৌক্তিকতা দেখাও।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : হেমাঙ্গিনী অসুস্থ হয়ে পড়লে কেষ্ট তাদের গ্রামের ঠাকুরের পায়ে পুজো দিতে যায়। সারাদিন না খেয়ে পুজো দিয়ে। মেজদিদিকে প্রসাদ খাওয়ালে তবেই তার শান্তি। কেষ্টর এ অকৃত্রিম ভালোবাসায় মেজদিদির হৃদয় আর্দ্র হয়ে ওঠে।

ক. কে বুড়িকে ভাত দেয় না?
খ. কথক কেন বুড়িকে ফল ও পথ্যের টাকা দিয়েছিলেন?
গ. উদ্দীপকের কোন দিকটির সঙ্গে আহ্বান গল্পের মিল রয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকের কেষ্ট ও হেমাঙ্গিনীর সঙ্গে ‘আহ্বান’ গল্পের গোপাল ও বুড়ি একসূত্রে গাঁথা’— মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘গোরা’ উপন্যাসে ধর্মীয় গোঁড়ামি ও অপসংস্কারমুক্ত জীবনের ধারণা দিয়েছিলেন। উপন্যাসে গোরার জন্ম হয়েছিল এক খ্রিষ্টান পরিবারে, কিন্তু তার প্রতিপালন হয়েছিল। রক্ষণশীল এক হিন্দু পরিবারে।

ক. ‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসের লেখক কে?
খ. বৃদ্ধার স্বামীকে কেন কথকের পক্ষে চেনা সম্ভব নয়?
গ. উদ্দীপকের প্রদর্শিত বার্তা আহ্বান গল্পের কোন সত্যকে স্পষ্ট করে? ব্যাখ্যা করো
ঘ. ‘উদ্দীপকের উক্ত বার্তাই ‘আহ্বান’ গল্পের মূল লক্ষ্যকে তুলে ধরেছে’— মন্তব্যটি বিচার করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ : গাহি সাম্যের গান— যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান যেখানে মিশেছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলিম-ক্রিশ্চান।

ক. গল্পকথক কোন মাসে ঘরে এসে উঠেছিলেন?
খ. গল্পকথক বুড়িকে কেন দুধের দাম দিতে চেয়েছিলেন?
গ. উদ্দীপকের কবিতাংশের তাৎপর্য আহ্বান গল্পের ঘটনার আলোকে ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের তাৎপর্য আহ্বান গল্পের সামগ্রিক চেতনাকে ধারণ করে কি? বিশ্লেষণ করো।

Leave a Comment