কাঞ্চনমালা ও কাকনমালা

(বাংলা)পঞ্চম: কাঞ্চনমালা ও কাকনমালা গল্পের প্রশ্ন উত্তর

কাঞ্চনমালা ও কাকনমালা হচ্ছে পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা বই এর গল্প। কাঞ্চনমালা ও কাকনমালা গল্পের অনুশীলনীর প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

কাঞ্চনমালা ও কাকনমালা গল্পের প্রশ্ন উত্তর

এক নজরে কাঞ্চনমালা ও কাকনমালা গদ্যের মূলকথাটি জেনে নিই—
অনেক অনেক দিন আগে এক দেশে এক রাজা ছিল। বাজার একটাই পুত্র। সেই রাজপুত্রের সাথে সেই রাজ্যের রাখাল ছেলের খুব ভাব। অর পরস্পরকে খুব ভালোবাসে। রাজপুত্র তার বন্ধুর কাছে প্রতিজ্ঞা করে বড় হয়ে সে যখন রাজা হবে তখন রাখালকে তার মন্ত্রী বানাবে। কিন্তু রাজপুত্র রাজা হয়ে ভুলে যায় তার রাখালবন্ধুর কথা। একদিন রাখাল তার সঙ্গে দেখা করতে এলে প্রহরীরা গরিব রাখালকে ভেতরে ঢুকতে দেয় না। রাখাল সারাদিন দাঁড়িয়ে থেকে বন্ধুর সাথে দেখা করতে না পেরে মনে দুঃখ নিয়ে ফিরে যায়। এদিকে এক ভোরে ঘুম ভেঙে রাজা দেখতে পান তাঁর শরীরে গেঁথে আছে অগুনতি সুচ। রাজা বুঝতে পারেন প্রতিজ্ঞা ভঙ্গের অপরাধেই তাঁর এমন অবস্থা। রাজার এই অবস্থার কারণে রানি কাঞ্চনমালা রাজ্য দেখাশুনা শুরু করেন। একদিন রানি ঘাটে গিয়ে এক দাসীর দেখা পান। রানির সরলতার সুযোগ নিয়ে রানির সমস্ত গহনা আর শাড়ি পরে রানি সেজে বসে। নকল রানি কাঁকনমালার সে কী দন্ড! তার ভয়ে সবাই কাঁপতে থাকে। দুঃখিনী রানি কাঞ্চনমালা সব কাজকর্ম করেন। একদিন নকল রানি কাঞ্চনমালাকে একগাদা কাপড় ধুতে নদীর ঘাটে পাঠায়। পথে তিনি শোনেন বনের পাশে গাছতলা থেকে কে যেন অদ্ভুত এক মন্ত্র পড়ছে। মন্ত্রে সে বলছে যে, সে এক লাখ সুচ চায়। এ কথা শুনে রানি তাকে তার দুঃখের সব কথা বলেন এবং তাকে রাজপুরীতে নিয়ে আসেন। সেই অচিন মানুষ রাজপুরীতে এসে পিটকুডুলি ব্রতের আয়োজন করে। এই ব্রতে নকল রানি এমন সব পিঠা বানায় যা কেউ মুখেও তুলতে পারে না। আর কাঞ্চনমালা যে পিঠা বানান তা মুখে দেওয়া মাত্র সবার মন ভরে যায়। নকল রানি আলপনাও দিতে পারে না। আর কাঞ্চনমালার আলপনা দেখে সবাই মুগ্ধ হয়। সবাই বুঝতে পারে কে আসল রানি আর কে নকল। তখন অচেনা মানুষটি কাঁকনমালাকে সব সত্য কথা বলতে বললে সে গর্জে ওঠে এবং জল্লাদকে হুকুম দেয় তাকে বেঁধে ফেলার জন্য। তখন অচেনা মানুষ মন্ত্র পড়তে শুরু করে এবং এক গোছা সুতা গিয়ে জল্লাদকে বেঁধে ফেলে। মন্ত্র পড়েই সে রাজাকে সুচযুক্ত এবং নকল রানির শরীরে সুচ বিধিয়ে দেয় এবং সে মারা যায়। রাজা চোখ খুলেই তাঁর বন্ধুকে চিনতে পারেন এবং নিজের ভুল স্বীকার করে বন্ধুর কাছে ক্ষমা চান এবং তাকে নিজের মন্ত্রী বানান। রাজা তাঁর বন্ধুকে সোনার বাঁশি গড়িয়ে দেন। সারাদিনের কাজ শেষে পুরনো দিনের মতো রাখাল বাঁশি বাজায়, আর রাজা সেই সুর শোনেন। সুখে রাজার মন ভরে ওঠে।

১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি।
আষ্টেপৃষ্ঠে, গর্দান, গর্জে ওঠা, স্বাদ, বিস্বাদ, পুঁটলি, ফরমাস, ঘোর, ফুরসত, টনটন, চিনচিন, মায়াবতী, কাঁকন, রক্ষী, রাজপ্রাসাদ, পরস্পর।
উত্তর :
আষ্টেপৃষ্ঠে → সর্বাঙ্গে, সারা শরীরে।
গর্দান → ঘাড়, গলা।
গর্জে ওঠা → হুংকার দিয়ে ওঠা।
স্বাদ → খেতে ভালো লাগে এমন।
বিস্বাদ → খেতে মজা নয় এমন।
পুঁটলি → বোঁচকা।
ফরমাস → হুকুম, আদেশ।
ঘোর → অত্যন্ত, অনেক বেশি, গভীর।
ফুরসত → অবসর, অবকাশ, ছুটি।
টনটন → যন্ত্রণা বোঝায় এমন অনুভূতি।
চিনচিন → অল্প অল্প ব্যথা বা জ্বালা বোঝায় এমন শব্দ।
মায়াবতী → দয়া ও মমতা আছে যে নারীর।
কাঁকন → হাতে পরার গহনা।
রক্ষী → প্রহরী, সেনা।
রাজপ্রাসাদ → রাজপুরী বা রাজবাড়ি।
পরস্পর → একের সঙ্গে অন্যের।

২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
পরস্পরের, বিস্বাদ, আষ্টেপৃষ্ঠে, পুঁটলিটি, ফুরসত, টনটন
ক. তার হাতের রান্না এমন …… যে মুখেই তোলা যায় না।
খ. বৃদ্ধ লোকটি তার ……. সযত্নে একপাশে রেখে দিল।
গ. লোকটির কাজের চাপ এত বেশি যে দম ফেলার …… নেই।
ঘ. তার সমস্ত শরীর ব্যথায় ……. করছে।
ঙ. তারা দুজন …… বন্ধু।
চ. গ্রামের মায়া ছেলেটিকে ……. বেঁধে রেখেছে।
উত্তর :
ক. তার হাতের রান্না এমন বিষাদ যে মুখেই তোলা যায় না।
খ. বৃদ্ধ লোকটি তার পুঁটলিটি সফরে একপাশে রেখে দিল।
গ. লোকটির কাজের চাপ এত বেশি যে দম ফেলার ফুরসত নেই।
ঘ. তার সমস্ত শরীর ব্যথায় টনটন করছে।
ঙ. তারা দুজন পরস্পরের বন্ধু।
চ. গ্রামের মায়া ছেলেটিকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে।

৩. প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি।
প্রশ্ন ক. রাজপুত্র কোথায় বসে রাখালবন্ধুর বাঁশি শুনত?
উত্তর :
রাজপুত্র গাছতলায় বসে রাখালবন্ধুর বাঁশি শুনত।

প্রশ্ন খ. রাজপুত্র রাখালবন্ধুর কথা ভুলে যায় কেন?
উত্তর :
রাজপুত্র একদিন রাজা হয়। লোকলস্কর, সৈন্যসামন্তে গমগম করে তার রাজপুরী। রাজপুরী আলো করে থাকেন রানি কাঞ্চনমালা। চারদিকে তার সুখের সীমা নেই। এত সুখের মধ্যে থেকে রাজপুত্র রাখালবন্ধুর কথা ভুলে যায়।

প্রশ্ন গ. রাজা কেন মনে করলেন প্রতিজ্ঞা ভঙ্গের কারণেই তাঁর এই দশা?
উত্তর :
রাজা তার রাখালবন্ধুর কাছে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, তিনি রাজা হলে বন্ধুকে মন্ত্রী বানাবেন। কিন্তু রাজা হওয়ার পর এত সুখের মধ্যে তিনি তার প্রতিঙ্গা ভুলে যান। আর এর পরই রাজার এই দুর্দশা দেখা দেয়। তাই তিনি মনে করলেন প্রতিজ্ঞা ভঙ্গের কারণেই তাঁর এই দশা।

প্রশ্ন ঘ. তোমার মা বাড়িতে কী ধরনের পিঠা বানায় লেখ।
উত্তর :
আমার মা বাড়িতে ভাপা পিঠা, পাটিসাপটা পিঠা, দুধপুলি, ক্ষীর মুরলি, চিতই পিঠা, নকশি পিঠা ইত্যাদি পিঠা বানায়।

প্রশ্ন ঙ. অচেনা লোকটি রাজার প্রাণ রক্ষার জন্য এগিয়ে না এলে কী হতো?
উত্তর :
অচেনা লোকটি রাজার প্রাণ রক্ষার জন্য এগিয়ে না এলে দুঃখ-যন্ত্রণায় ভুগে ভুগে রাজার মৃত্যু হতো। আর নকল রানি কাঁকনমালা রাজ্যকে আরও বিশৃঙ্খল করে তুলত।

প্রশ্ন চ. তুমি কি মনে কর অচেনা লোকটির কারণেই রাজার প্রাণ রক্ষা পেল?
উত্তর :
হ্যাঁ, আমি মনে করি অচেনা লোকটির কারণেই রাজার প্রাণ রক্ষা পেয়েছে। কারণ অচেনা লোকটি না এলে রাজার শরীর থেকে লাখ লাখ সুচ খোলা সম্ভব হতো না।

প্রশ্ন ছ. কীভাবে লোকেরা নকল রানিকে বুঝে ফেলল?
উত্তর :
রানিরা সাধারণত অনেক গুণসম্পন্না হয়ে থাকেন। কিন্তু নকল রানি কাঁকনমালার কোনো গুণ নেই। পিটকুডুলির ব্রতের দিন সে পিঠা বানায়। তা এমনই বিস্বাদ যে কেউ মুখে দিতে পারে না। সে আলপনা আঁকে এখানে এক খাবলা রং দিয়ে ওখানে এক খাবলা রং দিয়ে। এসব দেখে লোকেরা নকল রানিকে বুঝে ফেলল।

প্রশ্ন জ. রাজা কীভাবে তাঁর প্রতিজ্ঞা পালন করলেন?
উত্তর :
রাজপুত্র প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে তিনি রাজা হলে রাখালকে মন্ত্রী বানাবেন। রাজপুত্র রাজা হওয়ার পর রাখালবন্ধুর কথা ভুলে যান। “একদিন তিনি ঘুম থেকে উঠে দেখেন তার শরীরে অসংখ্য সুচ গেঁথে আছে। তিনি বুঝতে পারেন প্রতিজ্ঞা ভঙ্গের কারণেই তাঁর এমন হয়েছে। সেই বন্ধুর সাহায্যেই তিনি সুস্থ হলে বন্ধুর কাছে ক্ষমা চান। অবশেষে রাখালবন্ধুকে মন্ত্রী বানিয়ে তিনি তাঁর প্রতিজ্ঞা পালন করলেন।

প্রশ্ন ঝ. কাঞ্চনমালা ও কাকনমালার চরিত্রের তুলনামূলক আলোচনা কর।
উত্তর :
কাঞ্চনমালা আসল রানি আর কাঁকনমালা নকল রানি কাঞ্চনমালা সহজ-সরল, দয়ালু। কিন্তু কাঁকনমালা অহংকারী, অত্যাচারী। আসল রানি কাঞ্চনমালা অনেক গুণের অধিকারী। তিনি যেসব পিঠা বানান তার স্বাদ অপূর্ব। তার দেওয়া আলপনা সবাইকে মুগ্ধ করে। কিন্তু কাঁকনমালার বানানো পিঠা কেউ মুখেও দিতে পারে না। আর তার দেওয়া আলপনা দেখতে হয় খুবই বিশ্রী। মোট কথা, কাঁকনমালার মধ্যে কোনো গুণের প্রকাশই লক্ষ করা যায় না।

প্রশ্ন ঞ. গল্পটা তোমার কেমন লেগেছে? বর্ণনা দাও।
উত্তর :
কাঞ্চনমালা ও কাকনমালা গল্পটা আমার খুব ভালো লেগেছে। কারণ কাঞ্চনমালা ও কাকনমালা গল্প থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। এই গল্প থেকে আমি শিখেছি বন্ধুত্বের মর্যাদা রক্ষা করা উচিত এবং বন্ধুর কাছে করা প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করলে শাস্তি পেতে হয়। তাছাড়া আমি জেনেছি মিথ্যাবাদী, অত্যাচারীর পতন অনিবার্য।

৪. বিপরীত শব্দ জেনে নিই। ফাঁকা ঘরে ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
কান্না-হাসি, চেনা-অচেনা, ভালো-মন্দ, বড়-ছোট, আলো-অন্ধকার
ক. সন্তানের মৃত্যুতে তিনি …… ধরে রাখতে পারলেন না।
খ. ……. লোকটির ফাঁদে পা দিয়ে সে তার সবকিছু হারিয়েছে।
গ. রাসেল বয়সে ……. হলেও সংসারের অনেক কাজে মাকে সাহায্য করে।
ঘ. লোকটিকে আমি কোথায় যেন দেখেছি, খুব …… মনে হচ্ছে।
ঙ. বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় চারদিকে ……. নেমে এলো।
উত্তর :
ক. সন্তানের মৃত্যুতে তিনি কান্না ধরে রাখতে পারলেন না।
খ. অচেনা লোকটির ফাঁদে পা দিয়ে সে তার সবকিছু হারিয়েছে।
গ. রাসেল বয়সে ছোট হলেও সংসারের অনেক কাজে মাকে সাহায্য করে।
ঘ. লোকটিকে আমি কোথায় যেন দেখেছি, খুব চেনা মনে হচ্ছে।
ঙ. বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় চারদিকে অন্ধকার নেমে এলো।

আরো পড়ো →স্মরণীয় যাঁরা চিরদিন গল্পের প্রশ্ন উত্তর
আরো পড়ো →শ্বদেশ কবিতার প্রশ্ন উত্তর

৫. নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য লিখি।
নিঝুম, সুখ, রাজপুত্র, প্রতিজ্ঞা, টনটন, ময়ূর, পদ্মলতা, চিনচিন, ঝলমল, বাঁশি, রাজ্য।
উত্তর :
নিঝুম – দুপুরবেলায় সমস্ত গ্রাম নিঝুম হয়ে আছে।
সুখ – কষ্ট করলে সুখ আসবেই।
রাজপুত্র – রাজপুত্র ও রাজকন্যা নিয়ে রাজার সুখের সীমা নেই।
প্রতিজ্ঞা – প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করা মহাপাপ।
টনটন – হাতটা ব্যথায় টনটন করছে।
ময়ূর – আকাশে মেঘ করলে ময়ূর নাচে।
পদ্মলতা – আসল রানি আলপনায় আঁকেন পদ্মলতা।
চিনচিন – ক্ষতের জায়গাটায় চিনচিন ব্যথা করছে।
ঝলমল – রোদে চারদিক ঝলমল করছে।
বাঁশি – রাখালের বাঁশির সুরে মন ভরে যায়।
রাজ্য – রাজার দোষেই রাজ্য নষ্ট হয়।

৬. নিচের বাক্যাংশ ও বাক্যগুলো পড়ি।
ব্যথায় টনটন করা –
খুব ব্যথা করা। সুচবিধা রাজার শরীর দিনরাত ব্যথায় টনটন করত।
খুশিতে ঝলমলিয়ে ওঠা – মন আনন্দে ভরে ওঠা। রাখাল বন্ধুর বাঁশির সুর শুনে রাজপুত্রের মন খুশিতে ঝলমলিয়ে উঠত।

৭. গল্পে ‘টনটন’, ‘থমথম’ এ রকম শব্দ আছে। এই ধরনের আরও কয়েকটি শব্দের ব্যবহার শিখি (এখানে একটি দেখানো হলো)।
ভনভন – চারদিকে মাছি ভনভন করছে।
টনটন – ফোঁড়াটা ব্যথায় টনটন করছে।
থৈথৈ – খাল-বিল পানিতে থৈথৈ করছে।
রইরই – হৈহৈ কাণ্ড, রইরই ব্যাপার।
কনকন – শীতে হাত-পা কনকন করছে।
ঝনঝন – থালাটা পড়ে গিয়ে ঝনঝন করে বাজছে।

৮. বিপরীত শব্দ লিখি এবং তা দিয়ে একটি করে বাক্য লিখি।
সুখ – দুঃখ → মা-বাবার মনে কখনো দুঃখ দেয়া উচিত নয়।
মায়া – নির্মমতা → এতটা নির্মমতা দেখানো কোনো মানুষের পক্ষে সম্ভব না।
স্বাদ – বিস্বাদ → বিদেশি খাবার অনেকের কাছেই বিস্বাদ লাগে।
কষ্ট – সুখ → আমাদের কেবল নিজের সুখ নিয়েই ব্যস্ত থাকা উচিত নয়।
নকল – আসল → বিবেকবান মানুষই আসল মানুষ।
রানি – রাজা → প্রজাপালনই রাজার প্রধান কাজ।
রাজপুত্র – রাজকন্যা → রাজকন্যা পরম সৌভাগ্যের অধিকারী।
অসুন্দর – সুন্দর → আমাদের এই দেশ অনেক সুন্দর।
খুশি – অখুশি → অপরের সফলতায় অখুশি হতে নেই।

৯. যুক্তবর্ণ দিয়ে শব্দ তৈরি করে পড়ি ও লিখি।

  • হ্ম – ব্রহ্মপুত্র, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • ক্ক – পরিপক্ব, ক্বচিৎ
  • ণ্ড – গণ্ডার, পাষণ্ড
  • ণ্ট – ঘণ্টা, কণ্টক

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *