(সাহিত্যপাঠ) এইচএসসি: আমার পথ প্রবন্ধর সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

আমার পথ হচ্ছে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর অর্থাৎ এইচএসসি’র সাহিত্যপাঠের কাজী নজরুল ইসলাম এর প্রবন্ধ। আমার পথ প্রবন্ধ থেকে বাছাইকৃত সেরা ৫টি সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর এবং অনুশীলনের জন্য আরো ৫টি সৃজনশীলসহ মোট ১০টি সৃজনশীল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : আত্মবিশ্বাস লীনাকে জ্ঞান সাধনায় আগ্রহী করে তোলে। সে ক্লাসের একজন ভালো শিক্ষার্থী ছিল না। কিন্তু তার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল সে কঠোর পরিশ্রম করলে সত্যি সত্যিই ভালো ফল করতে পারবে। তার নিজের প্রতি আস্থা, কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায় আর চারিত্রিক সততা তাকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ শেষে ক্যাডার সার্ভিসে নিয়োগ পেতে সাহায্য করে।

ক. কাজী নজরুল ইসলাম কত খ্রিস্টাব্দে বাঙালি পল্টনে যোগ দেন?
খ. স্পষ্ট কথা বলার সময় বিনয়ভাব থাকে না কেন?
গ. উদ্দীপকের লীনা ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের কোন বৈশিষ্ট্যকে ধারণ করেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘লীনার আত্মবিশ্বাস ও দৃঢ় সাধনা তাকে জীবনে প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছে।’ -মন্তব্যটি ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ করো।

১ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. কাজী নজরুল ইসলাম ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে বাঙালি পল্টনে যোগ দেন।

খ. স্পষ্ট কথা বলায় এক ধরনের অহংকার কাজ করে বলে বিনয়ভাব তেমন থাকে না।
স্পষ্ট কথা বলার সময় কোনো ফাঁক-ফোকর থাকে না বলে মনে আপনাআপনি একটা জোর এসে থাকে। এটাকে স্পর্ধা বা অহংকার বলে ভুল হলেও আসলে তা নয়। মূলত স্পষ্ট কথা বলার সময় একটা দৃঢ়তা কাজ করে বলে মানুষের মাঝে বিনয়ভাব থাকে না

গ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের সততা ও আত্মবিশ্বাসী হওয়ার ধারণাটি ব্যাখ্যা করো।

ঘ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের আত্মকে চিনে নিজের সত্যকে বড় মনে করার দিকটি বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : শিক্ষার লক্ষ্য হচ্ছে জ্ঞানচর্চা ও মনুষ্যত্বের বিকাশ সাধন। কিন্তু বর্তমানে শিক্ষার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় আগ্রহ কম। আত্মনির্ভরশীল হওয়ার জন্য তারা নিজেদের যোগ্য করে গড়ে তোলে না। তাই আত্মপ্রতিষ্ঠার জন্য তাদের খুঁটির জোরের আশ্রয় নিতে হয়। ফলে জ্ঞানার্জনের আনন্দ থেকে তারা দূরে সরে পড়ে। এভাবে তারা নিজেদের ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলে। পরিণতিতে তাদের মধ্যে জন্ম নেয় হতাশা ও পরনির্ভরশীলতা।

ক. ‘বাঁধনহারা’ নজরুলের কী জাতীয় রচনা?
খ. ‘ও রকম বিনয়ের চেয়ে অহংকারের পৌরুষ অনেক-অনেক ভালো।’ ব্যাখ্যা করো।

গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের মিলসমূহ চিহ্নিত করো।
ঘ. ‘নিজের বিশ্বাস আর সত্যকে প্রকাশ করতে না জানলে তৈরি হয় পরনির্ভরতা।’ উদ্দীপক ও ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অবলম্বনে মন্তব্যটি বিচার করো।

২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. ‘বাঁধনহারা’ নজরুলের উপন্যাস।

খ. প্রশ্নোক্ত উক্তিটির মাধ্যমে লেখক মিথ্যা বিনয়ের নিরর্থকতাকে তুলে ধরেছেন।
মানুষ কখনো কখনো বিনয় প্রকাশ করতে গিয়ে মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ করে। লেখক দেখিয়েছেন, সুস্পষ্টভাবে নিজের বিশ্বাস আর সত্যকে প্রকাশ করতে না পারলে পরনির্ভরতা তৈরি হয়। আহত হয় আমাদের ব্যক্তিত্ব। নজরুলের কাছে এই ভগ্ন আত্মবিশ্বাসের গ্লানি গ্রহণযোগ্য নয়। এর পরিবর্তে তিনি দাম্ভিক হতে রাজি আছেন। কেননা, তার বিশ্বাস সত্যের দাম্ভিকতা মিথ্যা বিনয়ের চেয়ে অনেক ভালো।

গ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে পরাবলম্বনের যে নেতিবাচক দিক প্রকাশ পেয়েছে, তা ব্যাখ্যা করো।

ঘ. ‘আমার পথ‘ প্রবন্ধের মূলভাব বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : ‘চিনিলাম আপনারে
আঘাতে আঘাতে
বেদনায় বেদনায়
সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম
সে কখনো করে না বঞ্চনা।’

ক. কোনটি সবচেয়ে বড়ো দাসত্ব?
খ. ‘ভুলের মধ্য দিয়ে গিয়েই তবে সত্যকে পাওয়া যায়’ -উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।
গ. উদ্দীপকে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে? বিচার করো।
ঘ. ‘সত্যের শক্তিতে বলীয়ান হওয়াই উদ্দীপক ও ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের সারকথা’ -মূল্যায়ন করো।

৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. পরাবলম্বন সবচেয়ে বড়ো দাসত্ব।

খ. ভুলের মাধ্যমে মানুষ তার নিজের আত্মাকে জানতে পারে। প্রতিটি মানুষই ভুল করে। তবে লেখকের মতে ভুল করা দোষের। কিছু নয়। কেননা তার মতে, সত্যকে জানতে, নিজের আত্মাকে। জানার জন্য ভুল সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ভুলের মাধ্যমেই মানুষ নিজেকে চিনতে পারে এবং নিজেকে সংশোধনও করতে পারে। তাই লেখক আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।

ক. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে লেখক যে সত্যের জয়গান গেয়েছেন, তা ব্যাখ্যা করো।

ঘ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের মূলভাব বিশ্লেষণ করো।

সৃৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : জামাল সাহেব তাঁর কাজে কোনো ভুল করলে কখনো তা স্বীকার করেন না। এমনকি তাঁর সহকর্মীরা তাঁকে বিষয়টি বুঝিয়ে বললেও তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে চান না। নিজের ভুল বুঝতে পারার পরও তা স্বীকার করাকে তিনি এক ধরনের পরাজয় বলে মনে করেন। এ ধরনের আচরণে সহকর্মীরা তাঁর প্রতি সবসময় বিরক্ত থাকে।

ক. কাজী নজরুল ইসলাম কোথায় মৃত্যুবরণ করেন?
খ. নজরুল ইসলামের মতে, আগুনের সম্মার্জনার প্রয়োজন কেন?
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের বিষয়গত বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘ভুলের মধ্য দিয়ে গিয়েই তবে সত্যকে পাওয়া যায়’— উদ্দীপক ও প্রবন্ধের আলোকে উক্তিটির সার্থকতা যাচাই করো।

৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. কাজী নজরুল ইসলাম ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

খ. নজরুল ইসলামের মতে, দেশ থেকে সকল অকল্যাণ দূর করার জন্য আগুনের সম্মার্জনার প্রয়োজন। প্রাবন্ধিক নিজেকে জানেন, নিজের সত্যকে জানেন। তিনি চান এই দেশকে মঙ্গলময় করে তুলতে। তিনি দেশের সকল শত্রু, মিথ্যা, মেকি, অন্যায়, ভণ্ডামি প্রভৃতি দূর করতে চান। আর তিনি বিশ্বাস করেন এসব দূর করার জন্যে প্রয়োজন আগুনের সম্মার্জনা। এ কারণেই প্রাবন্ধিক আগুনের সম্মার্জনার প্রয়োজন বোধ করেছেন।

গ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের ভুল স্বীকার করার বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।

ঘ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের আলোকে ভুল স্বীকার করার তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : সুধাপুর গ্রামের মেধাবী, পরোপকারী সন্তান শ্যামল। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পড়ালেখা শেষ করে গ্রামে ফিরে সে সাধারণ মানুষের জীবনমান পরিবর্তন, শিক্ষার বিস্তার ও বাল্যবিবাহ রোধে গড়ে তুলেছে ‘তরুণ সংঘ’ নামের ব্যতিক্রমী সেবামূলক সংগঠন। এলাকার অনেকেই তার কাজের প্রশংসা করলেও ‘পাগল’ আখ্যা দিয়ে তার কাজের নিন্দা ও তাকে নিয়ে কটূক্তি করতে দ্বিধা করেনি। শ্যামল সকল প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে তার কাজের প্রতি অটল থেকে সামনে এগিয়ে গেছে। তার প্রতি সকল আলোচনা ও সমালোচনাকে সে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছে।

ক. ‘সম্মার্জনা’ শব্দের অর্থ কী?
খ. রাজভয়, লোকভয় কেন প্রাবন্ধিককে বিপথে নিয়ে যাবে না?
গ. উদ্দীপকের শ্যামল চরিত্রের মানসিকতার সাথে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের সঙ্গতিপূর্ণ বিষয়ের যুক্তিপূর্ণ বিচার বিশ্লেষণ তুলে ধরো।
ঘ. ‘উদ্দীপকের বিষয়বস্তুর তাৎপর্য ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের মূলভাবনাকে ইঙ্গিত করে’ -‘আমার পথ’ প্রবন্ধের আলোকে উক্তিটির যথার্থতা নির্ণয় করো।

৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর

ক. সম্মার্জনা শব্দের অর্থ মেজে ঘষে পরিষ্কার করা।

খ. প্রাবন্ধিক তাঁর অন্তরের সত্যকে চেনেন বলে রাজভয় লোকভয় তাঁকে বিপথে নিয়ে যাবে না।
প্রাবন্ধিক মনে করেন, মানুষ যদি সত্যি করে তার আপন সত্যকে চিনে থাকে, তার অন্তরে মিথ্যার ভয় না থাকে, তাহলে বাইরের কোনো ভয়ই তার কিছু করতে পারবে না। সত্য মানুষকে পথ দেখাবে আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করবে। নিজেকে চিনলে তার – মনোবলই তাকে নতুনের পথে যুদ্ধ করার শক্তি জোগাবে। এখানে রাজ্যের ভয়, রাজ্যের ভেতরের বা বাইরের কোনো শক্তিই তাকে বিপথে নিয়ে যাবে না।

গ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের সত্য ও ন্যায়ের পথে থেকে নিজের কর্মে অবিচল থাকার মানসিকতার দিকটি ব্যাখ্যা করো।

ঘ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের মূলভাব বিশ্লেষণ করো।

অনুশীলনের জন্য আরও প্রশ্ন

সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : লালন ফকির বলেছেন, ‘ও যার আপন খবর আপনার হয় না, একবার আপনারে চিনতে পারলে রে যাবে. আপনারে চেনা।’ আবার গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন, ‘নো দাইসেলফ’ অর্থাৎ নিজেকে জানো। আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্ণিশ’ নিজেকে জানলেই কেবল এমন বিদ্রোহের দাম্ভিক উচ্চারণ সম্ভব।

ক. মানুষের মধ্যে কখন নির্ভরতা আসে?
খ. ‘আমার কর্ণধার আমি।’ –ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে প্রকাশিত ভাবনা আর ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের ভাবনার সামঞ্জস্য নিয়ে আলোচনা করো।
ঘ. ‘আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্নিশ’— উদ্দীপক ও ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অবলম্বনে তোমার মতামত দাও।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ : ‘খরবায়ু বয় বেগে
চারিদিক ছায় মেঘে
ওগো নেয়ে, নাওখানি বাইয়ো।
তুমি কষে ধরো হাল আমি তুলে বাঁধি পাল
হাঁই মারো, মারো টান হাঁইয়ো।
শৃঙ্খলে বারবার ঝনঝন্ ঝঙ্কার, নয় এ তো তরণীর ক্রন্দন শঙ্কার- বন্ধন দুর্বার সহ্য না হয় আর, টলমল করে আজ তাই ও।
হাঁই মারো, মারো টান হাঁইয়ো।’

ক. ‘সম্মার্জনা’ শব্দের অর্থ কী?
খ. রাজভয়, লোকভয় কেন প্রাবন্ধিককে বিপথে নিয়ে যাবে না?
গ. উদ্দীপকটির সাথে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের বৈসাদৃশ্য নিরূপণ করো।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের সমগ্রভাব ধারণ করে না”— মন্তব্যটি যাচাই করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : স্বামী বিবেকানন্দ আত্মবিশ্বাসকে একটি অতীব জরুরি গুণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। বিশ্বের ইতিহাস হলো কয়েকজন আত্মবিশ্বাসসম্পন্ন মানুষের ইতিহাস। নিজের ওপর বিশ্বাস থাকলে তবেই অন্তরে দেবত্ব জাগ্রত হয়। তাই তিনি বলেন, তেত্রিশ কোটি দেব-দেবীতে বিশ্বাস থাকলেও কারো যদি আত্মবিশ্বাস না থাকে, তবে সে মুক্তি পাবে না

ক. কাজী নজরুল ইসলামের মতে, সবচেয়ে বড়ো ধর্ম কী?
খ. স্পষ্ট কথা বলার সময় বিনয়ভাব থাকে না কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি উন্মোচিত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘বিশ্বের ইতিহাস হলো কয়েকজন আত্মবিশ্বাসসম্পন্ন মানুষের ইতিহাস’— মন্তব্যটি ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : আমি কখনো ভয় পাই না। আমি মুক্ত। আমার কোনো গোপনীয়তা নেই। আমি জানি, আমি সবসময় ঠিক আছি। কারণ, আমি জানি, আমি কে।

ক. কোন দিন আমরা সত্যি সত্যি স্বাধীন হব?
খ. ‘আত্মাকে চিনলেই আত্মনির্ভরতা আসে।’ ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের বিষয়গত সাদৃশ্য নিরূপণ করো।
ঘ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে প্রবন্ধকারের যে নির্ভীকতা ফুটে উঠেছে, তা উদ্দীপকের আলোকে মূল্যায়ন করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ : পূর্ণ স্বাধীনতা পেতে হলে সকলের আগে আমাদের বিদ্রোহ করতে হবে সকল নিয়ম-কানুন, বাঁধন-শৃঙ্খল, বাধা নিষেধের বিরুদ্ধে। এই বিদ্রোহ করতে হলে সকলের আগে আপনারে চিনতে হবে, বুক ফুলিয়ে বলতে হবে— ‘আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্নিশ।

ক. বাংলাদেশের জাতীয় কবি কে?
খ. আগুনের সম্মার্জনা বলতে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘সকল নিয়ম-কানুন, বাঁধন-শৃঙ্খল, বাধা-নিষেধের সঙ্গে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের সাদৃশ্য কোথায়? আলোচনা করো।
ঘ. ‘আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্নিশ’ উদ্দীপকের এ উক্তির নিরিখে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের বিষয়গত তাৎপর্য তুলে ধরো।

2 thoughts on “(সাহিত্যপাঠ) এইচএসসি: আমার পথ প্রবন্ধর সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর”

Leave a Comment